চট্টগ্রাম টেরিবাজার রঘুনাথ মন্দির অনেক পুরনো এবং ঐতিহ্যবাহী মন্দির। দেশের অনেক দূর দুরান্ত থেকে প্রচুর ভক্ত আসে এ-ই মন্দিরে। পরোগমন কারী কুঞ্জ মোহন দে এ-ই সম্পত্তির মালিক ছিলেন। তিনি মারা যাওয়ার আগে তার পুত্র আজিত কুমার দে কে এ-ই সম্পত্তির দেখাশোনার দায়িত্ব দিযে যান। পরোগমন কারী আজিত কুমার দে পুরোহিত ( প্রবির দীক্ষিত) যাকে সম্পুন বিশ্বাস করে এ-ই মন্দিরের দায়িত্ব দেন।
কিন্তু আজ এ-ই পুরোহিতিই মন্দির সহ পুরো মন্দিরের জায়গায় দখল করে নিতে চাই কিছু অর্খশালী এবং প্রভাবশালী ব্যাক্তির সহায়তায়। ।এ-ই ভুমি দস্যুরা এ-ই ঐতিহ্যবাহি মন্দির ভেঙে সেখানে গডতে চায় সুবিশাল অট্যালিকা।এ-ই রঘুনাথ মন্দিরের পিছনেই আছে শ্রী শ্রী মা জগদার্থী মায়ের মন্দির। সে-ই মন্দিরটি দখল করে নিতে চাই সেই ভুমি দস্যুরা। মন্দিরটি দখল করার জন্য তারা মন্দিরের প্রতিস্টাতা আশোক দেব লিটন সহ তার বৃদ্ধ মা, ছোট ছোট ভাগিনা ,ছেলে,বোন, স্ত্রী কাউকেই মামলা এবং হযরানি থেকে রেহাই দিচ্ছে না।
মন্দিরের প্রতিস্টাতা লিটন সহ তার পরিবারের সবাই কে অবেধ্য মাদক ব্যাবসায়ি, চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী হিসাবে উল্লেখ্য করে বিভিন্ন মিথ্যা মামলায় হযরানি করে যাছে নিয়মিত। কিছু তথাকথিত অন লাইন পত্রিকা পুরোহিত থেকে টাকার বিনিময়ে তাদের নামে খুব বাজে কথায় নিউজ করে যাচ্ছে। পুরোহিতের ভাই (বিপ্লব দীক্ষিত) তথাকথিত অন লাইন মিডিয়ার সাংবাদিক হিসাবে পরিচয় দিয়ে অশোক দেব লিটনের পরিবারকে মেরে ফেলার হুমকি ও দেয়। সেই তথাকথিত অন লাইন মিডিয়ার সাংবাদিক কেন আশোক দেব লিটন সহ তার পরিবাররের উপর আইনি ব্যাবস্তা নিছে না সেই জন্য প্রশাসন কে সহ হুমকি ধামকি দিযে যাচ্ছে নিযমিত। আজ এ-ই তথাকথিত সাংবাদিক(বিপ্লব দীক্ষিত) নামধারী হুমকির কারণে আশোক দেব লিটন সহ তার পরিবার আজ অসহায় তিনি তার পরিবার নিয়ে দিন কাটাচ্ছেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।